গত ১৫ জুন সকাল ৫:৩০ মিনিটে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে শেখ সবুজ মৃত্যু বরণ করেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজিউন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৪৬ বছর। সাবেক ছাত্রলীগ নেতা শেখ সবুজ তার পিতা, সহোদর ভাই ও সহধর্মীনী সারমিন আক্তার ময়নাসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
ঢাকা কলেজ থেকে শেখ সবুজের ছাত্র রাজনীতি শুরু হয়। তারপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি রাষ্ট্রবিজ্ঞানে অনার্স মাস্টার্স করেন। বিরোধী দলে থাকা আওয়ামী লীগের বিভীষিকাময় মূহুর্তে রাজপথের লড়াকু সৈনিকদের একজন শেখ সবুজ। তার অকাল মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছাঁয়া নেমে আসে। সদ্যপ্রয়াত শেখ সবুজের বাড়ি ৫৮/এল পশ্চিম রাজাবাজার গিয়ে সারমিন আক্তার ময়নাকে শেখ সবুজের একটি তোয়ালে বুকে চেঁপে অঝোরে কাঁদতে দেখেন এনএনসির প্রতিনিধি। শেখ সবুজ ছিলেন ময়নার রাজনীতির একান্ত অভিভাবক। তার জন্যই সারমিন আক্তার ময়না সাধারণ রাজনীতি থেকে জাতীয় রাজনীতিতে সাফল্য অর্জন করতে সক্ষম হন।
বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য সারমিন আক্তার ময়নার জীবনসঙ্গী শেখ সবুজের ইন্তেকালে সরকারের ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান এমপি, তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা: মো: মুরাদ হাসান, এমপি এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মির্জা আজম, বাংলাদেশ যুব মহিলা লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি অধ্যাপক অপু উকিল ও বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফরিদুর রহমান খান ইরানসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ শোক প্রকাশ করেন। -এনএনসি