এদেশের স্কুল ব্যবস্থা আর বাংলাদেশের স্কুল ব্যবস্থা অনেক পার্থক্য। বাংলাদেশে শিশু শ্রেণির একটি বাচ্চা সবকিছু বোঝার আগেই তাকে দেওয়া হয় প্রচুর পড়ালেখার চাপ।
– [ ] ছোট বয়স থেকে বই ভর্তি ভারী ব্যাগবহন করতে হয়। সন্তানদের থেকে বাবা-মাই থাকে বেশি অস্থির। অনেক বেশি হোমওয়ার্ক দেওয়া হয়।
– [ ] কতটুকু স্কুল থেকে শিখছে তার কোনো তোয়াক্কা করে না। স্কুলের বাইরে নিজেদের রোজগার বাড়ানোর জন্য সেই সব শিক্ষক বা শিক্ষিকা কোচিং সেন্টার খুলে বসে। তখন বাচ্চার পড়াশোনা ভালো করার জন্য বাবা-মা স্কুলে থেকে কোচিং সেন্টারকে বেশি গুরুত্ব দেয়। কতটুকু শিখতে পারছে সেটা না দেখে, নিজেদের সব রোজগারের পয়সা দিয়ে বড় বড় কোচিং সেন্টারে দৌড়ায়। কিন্তু এখানে বাচ্চারা স্কুলেই শিক্ষকের কাছে সব হোমওয়ার্ক শিখে এসে নিজে নিজে বাড়িতে বসে নিজের হোমওয়ার্ক করে ফেলে।
– [ ] বাংলাদেশের সরকারি স্কুল মানে এদেশে যাকে বলে পাবলিক স্কুল। চার বছর বয়স থেকে শুরু হয় প্রি-স্কুল।
– [ ] এই প্রি-স্কুল হচ্ছে স্কুল শুরুর আগে শিশুদের মানসিক বিকাশের জন্য বিশেষ স্কুল। যেখানে বাচ্চারা খেলতে খেলতেই অনেক কিছু শিখতে পারে। আমেরিকায় শিক্ষার ক্ষেত্রে এই প্রি-স্কুলকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়। স্কুল শুরুর আগে শিশুদের মানসিক বিকাশের জন্য এই স্কুল। খেলার মাধ্যমে ভীষণ আদর আর কেয়ারিং করে তাদের উপযোগী শিক্ষা দেওয়া হয়। বিভিন্ন রঙ নিয়ে খেলা করে, গল্পের ছলে আদর করে তাদের সায়েন্স পর্যন্ত শিখানো হয়। বারো মাসের নাম। ক্যালেন্ডার, আবহাওয়া সব কিছু গানের মাধ্যমে সবাইকে সার্কেল টাইমে শিখানো হয়। শেয়ার করা, শো-অ্যান্ড-টেল, যার যার প্রিয় খেলা নিয়ে এসে শেয়ার করা। অপেক্ষা করা তার সময় আসার আগে। এসব কিছুই খেলার মাধ্যমে একটি প্রি-স্কুল শিশু কিন্ডারগার্টেন একদম পরিপূর্ণ হয়ে যায়। নিজেই বাথরুম করা। নিজেই নিজের হাতে খাওয়াসহ মোটামুটি ইনডিপেনডেন্ট হয়ে যায়। তাতে করে বাচ্চাদের শিক্ষার প্রতি আগ্রহ বাড়ে। বাসায় খুব একটা হোমওয়ার্ক দেওয়া হয় না। স্কুল চলাকালীনই সব শিখিয়ে দেয় এক সপ্তাহের সকল কারিকুলাম প্রতিদিন।
– [ ] কিভাবে একটি শিশু কাউন্ট করা শিখবে। গল্প মনোযোগ দিয়ে শুনবে। পড়ার প্রতি আগ্রহ বাড়ানোর জন্য পাপেট, ছবি, সিডি বাজিয়ে বই পড়া। বিভিন্ন রকমের চেষ্টা করে। যাকে যেভাবে শিখানো যায়। সেক্ষেত্রে বিভিন্ন টেকনিক ব্যবহার করে। কি করে বাচ্চাটা শিখতে পারবে।
– [ ] সেক্ষেত্রে পাপেট হাতে নিয়ে অভিনয় করে করে শিখানো হয়। অন্যদিকে বাংলাদেশে আগে বাচ্চাদের স্কুলে শিক্ষক ধরে ধরে মারতো। তাদের মন বিকাশের অন্য কোনো মাধ্যম নেই, স্কুল মানে পড়তে হবে। অনেক সময় বাচ্চাদের অপারগতাগুলো রাগের স্বরে সেই ছোট বাচ্চাটির সামনেই বলে ফেলে। এতে করে বাচ্চাটির মনস্তাত্ত্বিক নেগেটিভ প্রভাব পড়ে। বাংলাদেশের শিশুর বেড়ে ওঠাও প্রতিবন্ধকতা। প্রচুর বই দিয়ে বাচ্চাদের পড়ার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে অনেক সময়।
পড়ালেখাকে ভয় পায়। স্কুলে যেতে চায় না। আর আমেরিকায় বাচ্চারা স্কুলে যেতে না পারলে কাঁদে। স্কুল এ দেশের বাচ্চার কাছে মজার। তাদের দৈহিক বেড়ে ওঠার জন্য স্কুলে খেলনা দিয়ে খেলার মাঠ তৈরি হয়।
যাতে একটি বাচ্চা ছোট বয়স থেকে কিভাবে খেলবে সেটা দেখে খেলতে পারে। মূলত খেলার মাধ্যমে শিখানো হয় সবকিছু। প্রি-ক্লাসের রুমগুলো সাজানো থাকে নানান ধরনের শিক্ষার সরঞ্জাম। প্রি-ক্লাসে শিখানো হয় ম্যাথ, রঙিন ছবিসহ নতুন নতুন বই। সেন্টার টাইম বাচ্চারা বিভিন্ন রকম অনুকরণীয় খেলার মাধ্যমে কমিউনিটি হেলপার কারা তাদের পোশাক পরে খেলতে থাকে আর শিখে।
সকাল দুপুরের খাবার সব বাচ্চাদের জন্য ফ্রি। কিভাবে খায় একটি বাচ্চা সেদিকে নজর রাখে। তার চিবিয়ে খাওয়ার কোনো সমস্যা আছে কিনা সেটার দিকে বিশেষভাবে নজর দেওয়া হয়। আই-ই-পি মিটিং করে কিছু কিছু বাচ্চাকে আলাদাভাবে সাহায্যের জন্য বিভিন্ন থেরাপি দেওয়া হয়। মা-বাবাদের ক্ষেত্রে ওয়ার্কশপ করানো হয়। বাচ্চাকে কিভাবে সাহায্য করতে পারে। প্রত্যেক স্কুলে বাবা-মার সাথে মিটিং হয়। যাকে বলে প্যারেন্টস-টিচার মিটিং। প্যারেন্টস কো-অর্ডিনেটর থাকে বাবা-মাদের জন্য ।যাতে সবসময় বাচ্চার ব্যাপারে যোগাযোগ করতে পারে। একটু উপরের ক্লাসে কোনো বাচ্চা অমনোযোগী থাকলে তার কারণ খুঁজে বের করে। বাবা-মার সাথে মিটিং হয়। তাকে স্কুল কাউন্সিলিং দেওয়া হয়। স্কুলের সব চেয়ে উপস্থিতির রেকর্ড দেখে বাচ্চাকে স্টুডেন্ট অব দ্যা মান্থ সার্টিফিকেট দেওয়া হয়। উপরের ক্লাসে অনেক বাচ্চার মধ্যে কোনো কোনো বাচ্চা শিক্ষকের পড়া ধরতে না পারলে তাদের ছোট গ্রুপ করে শিখানো হয়।
স্কুল পর্যবেক্ষণ হলে সেই স্কুলের বাচ্চাদের কোন বিষয়ে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের গুরুত্ব দিতে হবে সে বিষয়েটি নিয়ে মিটিং হয়। শিক্ষকদের বছরে তিনবার ইভ্যালুয়েশন করে। সেটা হয়নিজ স্কুলের প্রিন্সিপাল সেই শিক্ষকদের ইভ্যালুয়েশন নির্ধারণ হয় কোন শিক্ষক বা শিক্ষিকা ভালো। এভাবে স্কুলের উন্নতি গঠন করা হয়। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশে ছাত্রদের জন্য আলাদা করে শিক্ষার কোনো ব্যবস্থা নেই। ভালো-মন্দ সব একইভাবে শিখে। যার কারণে না বুঝে পাস করে পরে ভালো চাকরি পায় না। বাবা-মা টাকা খরচ করে কোচিং করাতে পারলে বাচ্চা কিছু ভালো রেজাল্ট করে। গরিবদের পক্ষে সে ব্যবস্থা সম্ভব হয় না।
হাইস্কুল পাস করেই এখানে বেশিরভাগ স্টেট চাকরি, ফেডারেল চাকরি, ব্যাংক, পুলিশ, স্কুল সব ক্ষেত্রেই চাকরি করতে পারে। আমাদের বাংলা দেশে ইউনিভার্সিটি পাস করেও অনেকসময় কোন চাকরি থাকে না, যদি মামার জোর না থাকে। এখানে স্কুলজীবন ১২ বছর। ৬ বছর এলিমেনটারি স্কুল, তিন বছর মিডল স্কুল, তিন বছর কলেজ। আমেরিকার কলেজ বাংলাদেশের মতো দুই বছর নয়। এই স্কুল খরচ চলে সরকারি ভাবে। নিজেদের পকেট থেকে লেখাপড়া করার জন্য কোন খরচ করতে হয় না। অনলাইনের মাধ্যমে আমেরিকার স্কুল ভর্তি
ফরম পূরণ করতে হয়। এদেশের স্কুল ব্যবস্থা আর বাংলাদেশের স্কুল ব্যবস্থা অনেক পার্থক্য। বাংলাদেশে শিশু শ্রেণির একটি বাচ্চা সবকিছু বোঝার আগেই তাকে দেওয়া হয় প্রচুর পড়ালেখার চাপ।
ছোট বয়স থেকে বই ভর্তি ভারী ব্যাগবহন করতে হয়। সন্তানদের থেকে বাবা-মাই থাকে বেশি অস্থির। অনেক বেশি হোমওয়ার্ক দেওয়া হয়।
কতটুকু স্কুল থেকে শিখছে তার কোনো তোয়াক্কা করে না। স্কুলের বাইরে নিজেদের রোজগার বাড়ানোর জন্য সেই সব শিক্ষক বা শিক্ষিকা কোচিং সেন্টার খুলে বসে। তখন বাচ্চার পড়াশোনা ভালো করার জন্য বাবা-মা স্কুলে থেকে কোচিং সেন্টারকে বেশি গুরুত্ব দেয়। কতটুকু শিখতে পারছে সেটা না দেখে, নিজেদের সব রোজগারের পয়সা দিয়ে বড় বড় কোচিং সেন্টারে দৌড়ায়। কিন্তু এখানে বাচ্চারা স্কুলেই শিক্ষকের কাছে সব হোমওয়ার্ক শিখে এসে ,নিজে নিজে বাড়িতে বসে নিজের হোমওয়ার্ক করে ফেলে।
বাংলাদেশের সরকারি স্কুল মানে এদেশে যাকে বলে পাবলিক স্কুল। চার বছর বয়স থেকে শুরু হয় প্রি-স্কুল।
এই প্রি-স্কুল হচ্ছে স্কুল শুরুর আগে শিশুদের মানসিক বিকাশের জন্য বিশেষ স্কুল। যেখানে বাচ্চারা খেলতে খেলতেই অনেক কিছু শিখতে পারে। আমেরিকায় শিক্ষার ক্ষেত্রে এই প্রি-স্কুলকে বিশেষ গুরুত্ব দেয়। স্কুল শুরুর আগে শিশুদের মানসিক বিকাশের জন্য এই স্কুল। খেলার মাধ্যমে ভীষণ আদর আর কেয়ারিং করে তাদের উপযোগী শিক্ষা দেওয়া হয়। বিভিন্ন রঙ নিয়ে খেলা করে, গল্পের ছলে আদর করে তাদের সায়েন্স পর্যন্ত শিখানো হয়। বারো মাসের নাম। ক্যালেন্ডার, আবহাওয়া সব কিছু গানের মাধ্যমে সবাইকে সার্কেল টাইমে শিখানো হয়। প্রিয় খেলানা দিয়ে শো-অ্যান্ড-টেল, যার যার প্রিয় খেললা সকুলে নিয়ে এসে শেয়ার করা। অপেক্ষা করা শিখানো হয় তার সময় কখন হবে শেয়ার করা ।এসব কিছুই খেলার মাধ্যমে একটি প্রি-স্কুল শিশু কিন্ডারগার্টেন একদম পরিপূর্ণ হয়ে যায়। নিজেই বাথরুম করা শিখে নেয় ।নিজেই নিজের হাতে খাওয়াসহ মোটামুটি ইনডিপেনডেন্ট হয়ে গড়ে উঠে ।আনন্দের মাধ্যমে শিক্ষা তাতে করে বাচ্চাদের শিক্ষার প্রতি আগ্রহ বাড়ে। বাসায় খুব একটা হোমওয়ার্ক দেওয়া হয় না। স্কুল চলাকালীনই সব শিখিয়ে দেয় এক সপ্তাহের পরতিদিনের সকল কারিকুলাম ।
কিভাবে একটি শিশু কাউন্ট করা শিখবে। গল্প মনোযোগ দিয়ে শুনবে। পড়ার প্রতি আগ্রহ বাড়ানোর জন্য পাপেট দিয়ে ,ছবি, সিডি বাজিয়ে বই পড়া। বিভিন্ন রকমের চেষ্টা করে। যাকে যেভাবে শিখানো যায়। সেক্ষেত্রে বিভিন্ন টেকনিক ব্যবহার করে। কি করে বাচ্চাটা শিখতে পারবে।
সেক্ষেত্রে পাপেট হাতে নিয়ে অভিনয় করে করে শিখানো হয়। অন্যদিকে বাংলাদেশে আগে বাচ্চাদের স্কুলে শিক্ষক ধরে ধরে মারতো। তাদের মন বিকাশের অন্য কোনো মাধ্যম নেই, স্কুল মানে বই পড়তে হবে। অনেক সময় বাচ্চাদের অপারগতাগুলো শিক্ষক রাগের স্বরে সেই ছোট বাচ্চাটির সামনেই বলে ফেলে। এতে করে বাচ্চাটির মনস্তাত্ত্বিক নেগেটিভ প্রভাব পড়ে। এর কারন বাংলাদেশের শিশুর বেড়ে ওঠাও প্রতিবন্ধকতা। প্রচুর বই দিয়ে বাচ্চাদের পড়ার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে অনেক সময়।
পড়ালেখাকে ভয় পায়। স্কুলে যেতে চায় না। আর আমেরিকায় বাচ্চারা স্কুলে যেতে না পারলে কাঁদে। স্কুল এ দেশের বাচ্চার কাছে মজার। তাদের দৈহিক বেড়ে ওঠার জন্য স্কুলে বিভিন্ন খেলনা দিয়ে খেলার মাঠ তৈরি হয়।
যাতে একটি বাচ্চা ছোট বয়স থেকে কিভাবে খেলবে সেটা দেখে খেলতে পারে। মূলত খেলার মাধ্যমে শরীর চর্চা শিখানো হয় । প্রি-ক্লাসের রুমগুলো সাজানো থাকে নানান ধরনের শিক্ষার সরঞ্জাম। প্রি-ক্লাসে শিখানো হয় ম্যাথ, রঙিন ছবিসহ নতুন নতুন বই। সেন্টার টাইম বাচ্চারা বিভিন্ন রকম অনুকরণীয় খেলার মাধ্যমে কমিউনিটি হেলপার উপর শিখানো হয় ।তাদের পোশাক পরে খেলতে থাকে আর শিখে।
সকাল দুপুরের খাবার সব বাচ্চাদের জন্য ফ্রি। সে খাবর থাকে পুষ্টিকর ।আমাদের দেশে স্কুলে কোন খাবার নেই ।এ দেশে কিভাবে খায় একটি বাচ্চা সেদিকে নজর রাখে। তার চিবিয়ে খাওয়ার কোনো সমস্যা আছে কিনা সেটার দিকে বিশেষভাবে নজর দেওয়া হয়। আই-ই-পি মিটিং করে কিছু কিছু বাচ্চাকে আলাদাভাবে সাহায্যের জন্য বিভিন্ন থেরাপি দেওয়া হয়। মা-বাবাদের ক্ষেত্রে ওয়ার্কশপ করানো হয়। বাচ্চাকে কিভাবে সাহায্য করতে পারে। প্রত্যেক স্কুলে বাবা-মার সাথে মিটিং হয়। যাকে বলে প্যারেন্টস-টিচার মিটিং। প্যারেন্টস কো-অর্ডিনেটর থাকে বাবা-মা দের জন্য ।যাতে সবসময় বাচ্চার ব্যাপারে যোগাযোগ করতে পারে। একটু উপরের ক্লাসে কোনো বাচ্চা অমনোযোগী থাকলে তার কারণ খুঁজে বের করে। বাবা-মার সাথে মিটিং হয়। তাকে স্কুল কাউন্সিলিং দেওয়া হয়। স্কুলের সব চেয়ে উপস্থিতির রেকর্ড দেখে বাচ্চাকে স্টুডেন্ট অব দ্যা মান্থ সার্টিফিকেট দেওয়া হয়। এভাবে উৎসাহ সব ক্ষেত্রে ।উপরের ক্লাসে অনেক বাচ্চার মধ্যে কোনো কোনো বাচ্চা শিক্ষকের পড়া ধরতে না পারলে তাদের ছোট গ্রুপ করে শিখানো হয়।
স্কুল পর্যবেক্ষণ হলে সেই স্কুলের বাচ্চাদের কোন বিষয়ে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের গুরুত্ব দিতে হবে সে বিষয়েটি নিয়ে মিটিং হয়। শিক্ষকদের বছরে তিনবার ইভ্যালুয়েশন করে। সেটা করে নিজ স্কুলের প্রিন্সিপাল। সেই শিক্ষকদের ইভ্যালুয়েশন নির্ধারণ হয় কোন শিক্ষক বা শিক্ষিকা ভালো। এভাবে স্কুলের উন্নতি গঠন করা হয়। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশে ছাত্রদের জন্য আলাদা করে শিক্ষার কোনো ব্যবস্থা নেই। ভালো-মন্দ সব একইভাবে শিখে। যার কারণে না বুঝে পাস করে পরে ভালো চাকরি পায় না। বাবা-মা টাকা খরচ করে কোচিং করাতে পারলে বাচ্চা কিছু ভালো রেজাল্ট করে। গরিবদের পক্ষে সে ব্যবস্থা সম্ভব হয় না।
হাইস্কুল পাস এখানে বেশিরভাগ চাকরি পাওয়া যায় । স্টেট চাকরি, ফেডারেল চাকরি, ব্যাংক, পুলিশ, স্কুল সব ক্ষেত্রেই চাকরি করতে পারে। আমাদের বাংলা দেশে ইউনিভার্সিটি পাস করেও কোনো চাকরি থাকে না, যদি মামার জোর না থাকে। এখানে স্কুলজীবন ১২ বছর। ৬ বছর এলিমেনটারি স্কুল, তিন বছর মিডল স্কুল, তিন বছর কলেজ। আমেরিকার কলেজ বাংলাদেশের মতো দুই বছর নয়। এই স্কুল খরচ চলে সরকারি ভাবে। নিজেদের পকেট থেকে লেখাপড়া করার জন্য খরচ করতে হয় না। আমেরিকার স্কুল ব্যবস্থা এমন উন্নত ।পৃথিবীর সব দেশে হওয়া উচিত । তাতে বাচ্চার শিক্ষার গুনগত মান বাড়বে ।অনলাইনের মাধ্যমে ফরম পূরণ করে নিয়ম অনুযায়ী তারিখ নিয়ে স্কুলে গিয়ে জমা দিতে হয়। অফিস অথবা অন্য স্টাফ ভর্তির দিন সময় অনুযায়ী ভর্তি নিবে। কোন লাইন নেই ।যে যার এলাকার স্কুল ডিস্ট্রিক্টে ভর্তি হতে পারে। আমেরিকার একটি হাইস্কুলের ছাত্রের সব ধরনের কাজের সুযোগ মিলে।
-NNC